সভাপতির বাণী

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা স্বাধীনতা লাভ করেছি। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে স্বাধীনতা পরবর্তীকালে শিক্ষা বিস্তারের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠতে শুরু করে। সাদুল্যাপুরের তৎকালীন জাতীয় সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা জনাব আবু তালেব মিয়ার উদ্যোগে সেই সময় প্রতিষ্ঠা লাভ করে সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ। আজ সাদুল্যাপুর উপজেলার বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে অনুন্নত এই এলাকায় শিক্ষা বিস্তারে সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই প্রতিষ্ঠানের প্রক্তন শিক্ষার্থীরা চিকিৎসক, প্রকৌশলী, শিক্ষক,প্রশাসনিক কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ হিসেবে দেশ ও সমাজের কল্যাণে নানা পর্য়ায়ে কাজ করে চলেছেন।এলাকার সামগ্রিক উন্নয়নে এদের অবদান কলেজের গৌরবের সাথে নিশ্চয়ই সম্পৃক্ত।
২০২১ সালে আমাদের মহান স্বাধীনতা লাভের ৫০বছর পূর্তিতে সূবর্ণ জয়ন্তি পালনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে কার্য়ক্রম চলছে তা বাস্তবায়নে সাদুল্যাপুর ডিগ্রি কলেজ যথাযথ ভূমিকা রাখবে বলে আশি আশা করি।প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সােইট নির্মাণ তারই একটি অংশ। এর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন স্থানে থেকে আমরা প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক চিত্র পেয়ে যাব।আমি কৃতজ্ঞতা জানাই কলেজ প্রতিষ্ঠায় জড়িত সকলকে,প্রাক্তন গভনিংবডির সভাপতি,সদস্যবৃন্দ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মচারীদের এবং অভিন্দন জানাই বর্তমান গভর্নিংবডির সদস্য, অধ্যক্ষ,উপাধ্যক্ষ, শিক্ষক, কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীদের। সকলের সম্মিলিত উদ্যোগের সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ নিশ্চয়ই পৌছে যাবে অভিষ্ট লক্ষ্যে।
ডাঃ মোঃ ইউনুস আলী সরকার
সভাপতি,
সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ
মাননীয় সংসদ সদস্য, গাইবান্ধা-৩১
অধ্যক্ষের বাণী

১৯৭২ সালে সদ্য স্বাধীন দেশের শিক্ষা বিস্তারের লক্ষে ডখন বিভিন্ন স্থানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছিল, তখনই প্রতিষ্ঠিত হয় সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ। এলাকার সংসদ সদস্য মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক জনাব আবু তালেব মিয়ার উদ্যোগে এবং শিক্ষানুরাগী মানুষের সহায়তায় প্রতিষ্ঠানটি গড়ে ওঠে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে অনগ্রসর এই এলাকার উচ্চ শিক্ষা বিস্তারে কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে । সাদুল্যাপুর উপজেলার বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলাকার মানুষের প্রিয় শিক্ষালয়ে পরিণত হয়েছে এটি । এই প্রতিষ্ঠানের প্রক্তন শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা লাভ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নানা পেশায় যুক্ত হযে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করছে । এটাই প্রতিষ্ঠানটির জন্য গৌরবের । প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে প্রশাসনিক একাডেমিকসহ সার্বিক শৃংখলা এবং মানউন্নয়নে আমরা সচেষ্ট রয়েছি । শিক্ষকমন্ডলী ও কর্মচারীবৃন্দ কলেজের সুনাম রক্ষায় প্রতিনিয়ত সক্রিয় রয়েছেন । শিক্ষার্থীদের পাঠদানের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও নৈতিক শিক্ষা দান করে চলেছেন শিক্ষকবৃন্দ । উপজেলার একমাত্র বিএন সি সি দল আমাদের কলেজে তারা বিভিন্ন দিবসের অনুষ্ঠানে দক্ষতার জন্য পুরস্কৃত হয়ে থাকে । কলেজের গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগারগুলো এবং কম্পিউটার ল্যাব উন্নয়ন অব্যাগত রয়েছে।শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্মাণধীন দ্বিতল ভবনের কাজ অচিরেই শেষ করে কলেজের সৌন্দর্য় বৃদ্ধির সাথে সাথে অবকাঠামোগত সমস্যারও সমাধান হবে। বর্তমান গভর্নিং বডির সভাপতি মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ডাঃ মোঃ ইউনুস আলী সরকারের প্রত্যক্ষ ও তত্ত্বাবধানে এবং সদস্যবৃন্দের সহযোগিতায় কলেজের নানামূখী উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রয়েছে । আশা করি আমাদের এ প্রতিষ্ঠানটি দেশের শিক্ষা ক্ষেত্রের সামগ্রিক অগ্রযাত্রার পথে সামিল হয়ে এগিয়ে যাবে।
আবু মোঃ জহুরুল কাইয়ুম
অধ্যক্ষ,(ভারপ্রাপ্ত)
সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ
সাদুল্যাপুর, গাইবান্ধা ।
উপাধ্যক্ষের বাণী

আমাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠান সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ। স্বাধীনতাত্তোরকালে দেশব্যাপী শিক্ষা বিস্তারের লক্ষে যে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠে তারই অন্যতম এই প্রতিষ্ঠান। আজ তেতাল্লিশ বছর পর আমরা যারা এই প্রতিষ্ঠানে যুক্ত রয়েছি তারা নিশ্চই গৌরবের সাথে বলতে পরেবো যে অনগ্রসর এই এলাকার সামগ্রিক উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি অসাধারণ অবদান রেখেছে।আমাদের পূর্বসুরীদের মতো আমরাও যথাসাধ্য চেষ্ঠা করে চলেছি শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষাদানের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও নৈতিক শিক্ষায় বলিয়ান করে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। এক্ষেত্রে পুরোপুরি সফল হয়তো আমরা হতে পারিনি, কিন্তু আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্ঠা অব্যহত রয়েছে।
কলেজের গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানের পরীক্ষাগার কম্পিউটার ল্যাবরেটরীকে আমরা প্রতিনিয়ত সমৃদ্ধ ও আধুনিকায়নের চেষ্ঠা করে চলেছি। অচিরেই আমরা মাল্টিমিডিয়া ক্লাশ চালুর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকল্পের সাথে একাত্ন হতে চলেছি। কলেজের বিভিন্ন স্থানে বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে ক্যাম্পাসের সৌন্দয বর্দ্ধনে আমরা সচেষ্ট থেকেছি। শিক্ষার্থীদের খেলাধূলা ও সহপাঠক্রমিক কার্য়ক্রমে উৎসাহ প্রদান অব্যাহত রয়েছে। আমাদের শিক্ষার্থীরা উপজেলা ও জেলা পর্য়ায়ে রচনা প্রতিযোগীতা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় নিয়মিত পুরস্কৃত হয়ে থাকে। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ও নানাবিধ সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকেও কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমিক উন্নয়নে আমরা আন্তরিক প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষ আশা নিয়্ বাচেঁ আমরাও আশা করি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হবে। মানব মুক্তির প্রত্যয়ে শিক্ষার্থীরা "রবীন্দ্রনাথের" ভাষায় উচ্চারণ করবে-
মুক্ত করো হে সবার সঙ্গে মুক্ত কর হে বন্ধু।
জয়তু সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ।
আবু মোঃ জহুরুল কাইয়ুম
উপাধ্যক্ষ
সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ
সাদুল্যাপুর ডিগ্রি কলেজের ইতিহাস

এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্যদিয়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতার পর দেশ পূর্ণগঠনের গুরুতেই জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান শিক্ষা বিস্তারে বিশেষ গুরুত্ব আরোপের ঘোষনা দেন। তারই ধারাবহিকতায় মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক সাদুল্যাপুর এলাকার মাননীয সংসদ সদস্য আবু তালেব মিয়ার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় সাদুল্যাপুর ডিগ্রী কলেজ। এলাকার শিক্ষানুরাগী ও বিদ্যোসাহী মানুষ- বনগ্রাম ইউনিয়নের প্রাক্তন চেয়ারম্যান রইচ উদ্দিন সরকার, সাদুল্যাপুর গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান, সহকারী প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান,সৈয়দ আকরাম আলী, আসাদুজ্জামান খান ফাকা মিয়া, আলতাফ হোসেন হিরিু মিয়া, বসন্ত সাহা, আব্দুর রশিদ, অধ্যাপক আব্দুল কাইয়ুম, শাসছুল আলম প্রামানিক, মনিভূষন সরকার প্রমূখের প্রত্যক্ষ এবং সর্বসস্তরের মানুষের সহযোগীতায় প্রতিষ্ঠানটির অগ্রগতি হয়। দলিল লেখক সমিতির তৎকালীন সম্পাদক সৈয়দ শাসসুল হক এর বিশেষ উদ্যোগে রেজিস্ট্রি অফিস থেকে কলেজের জন্য বিশেষ সহায়তা সংগ্রহ করা কয়। সাদুল্যাপুর কলেজের শিক্ষা কার্য়ক্রম গুরু হয় ১৯৭২ সালে ১ জুলাই। প্রথম অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদাস করেন আবুল কালাম আজাদ। সাদুল্যাপুর পাবলিক লাইব্রেরীতে কলেজের দাপ্তরিক কাজ হত আর ক্লাশ নেওয়াহত সাদুল্যাপুর হাইস্কুলে কক্ষে।১৯৭২ সালের ৭ আগষ্ঠ গাইবান্ধার তৎকালীন মহুকুমা প্রশাসক জায়েদী সাত্তার কলেজের বর্মান স্থানে প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।প্রতিষ্টার পর থানা সদরের একমাত্র উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমগ্র থানা এবং পাশ্ববর্তী এলাকাগুলো মাধ্যমিক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মিলন কেন্দ্রে পরিনত হয় কলেজটি। মানবিক ও বানিজ্য শাখার মাধ্যমে শিক্ষাক্রম চালু হলেও ২/৩ বছর পরেই বিজ্ঞান শাখাও চালু হয়। আর আশির দশকের গুরুতেই কলেজের স্নাতক শেণির কার্য়ক্রম শুরু হয় এবং এতদাঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চ শিক্ষার দ্বার উম্মোচিত হয়।
যোগাযোগ:
টেলিফোন-০৫৪২৫-৫৬০৮৬
ইমেইল: principalsdc_72@yahoo.com
মোবাইল:
০১৭১২-৫০১৬৪৪ (অধ্যক্ষ)
০১৮১৮-৩০৩৬৩২(উপাধ্যক্ষ)
০১৭৬৮-৯৪১৪০৮(ফোকাল পয়েন্ট)
০১৭৪৮-৯৬০৬০১(অফিস সহকারী)
2019-12-08
indocin 75 mg
2019-12-08
low cost prescription drugs
2019-12-08
comment1, cost cozaar, 9008, buy maxalt uk, rrcee, price flonase, jqqco, buy vantin online, ihc, buy zyloprim online, 8-OO, buy coumadin online, %-P, buy levitra professional online, kfft, price augmentin, =[[[, buy lexapro, %(((, sale floxin, 91242, order viagra black, :[[, cheap kamagra polo, :(,